মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনা আন্তর্জাতিকভাবে স্বাগত পেয়েছে। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মধ্যপ্রাচ্য ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ সবাই এটি বাস্তবায়নের জন্য সহযোগিতার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনা আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, “হামাসের এখন এই পরিকল্পনায় সম্মত হওয়া এবং অস্ত্র সমর্পণ ও সব জিম্মির মুক্তি দিয়ে দুর্ভোগের অবসান করা উচিত।” তিনি আরও বলেন, পরিকল্পনাটি বাস্তবে রূপ দিতে সব পক্ষকে একযোগে কাজ করতে হবে।
ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট অ্যান্তোনিও কস্তা বলেছেন, নেতানিয়াহুর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ায় তিনি উৎসাহিত হয়েছেন এবং এখন সব পক্ষকে এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টও ট্রাম্পের পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে যুদ্ধ অবসান ও জিম্মি মুক্তির প্রচেষ্টায় ভূমিকা রাখার প্রস্তুতির কথা জানান।
ইসরাইল অধিকৃত পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই প্রচেষ্টাকে আন্তরিক হিসেবে অভিহিত করে জানায়, তারা গাজা যুদ্ধের অবসান, মানবিক সহায়তা সরবরাহ এবং জিম্মি মুক্তি নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র, আঞ্চলিক রাষ্ট্র ও অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, কাতার, মিশর, জর্ডান, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ট্রাম্পের নেতৃত্বে গাজায় যুদ্ধ বন্ধে উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শান্তি চুক্তি চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ করতে তারা প্রস্তুত, যা একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের দিকে পরিচালিত করবে। এর অধীনে গাজা একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পশ্চিম তীরের সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে একীভূত হবে।
বিষয় : আন্তর্জাতিক ইসরায়েল ট্রাম্প

শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনা আন্তর্জাতিকভাবে স্বাগত পেয়েছে। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মধ্যপ্রাচ্য ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ সবাই এটি বাস্তবায়নের জন্য সহযোগিতার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনা আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, “হামাসের এখন এই পরিকল্পনায় সম্মত হওয়া এবং অস্ত্র সমর্পণ ও সব জিম্মির মুক্তি দিয়ে দুর্ভোগের অবসান করা উচিত।” তিনি আরও বলেন, পরিকল্পনাটি বাস্তবে রূপ দিতে সব পক্ষকে একযোগে কাজ করতে হবে।
ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট অ্যান্তোনিও কস্তা বলেছেন, নেতানিয়াহুর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ায় তিনি উৎসাহিত হয়েছেন এবং এখন সব পক্ষকে এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টও ট্রাম্পের পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে যুদ্ধ অবসান ও জিম্মি মুক্তির প্রচেষ্টায় ভূমিকা রাখার প্রস্তুতির কথা জানান।
ইসরাইল অধিকৃত পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই প্রচেষ্টাকে আন্তরিক হিসেবে অভিহিত করে জানায়, তারা গাজা যুদ্ধের অবসান, মানবিক সহায়তা সরবরাহ এবং জিম্মি মুক্তি নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র, আঞ্চলিক রাষ্ট্র ও অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, কাতার, মিশর, জর্ডান, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ট্রাম্পের নেতৃত্বে গাজায় যুদ্ধ বন্ধে উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শান্তি চুক্তি চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ করতে তারা প্রস্তুত, যা একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের দিকে পরিচালিত করবে। এর অধীনে গাজা একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পশ্চিম তীরের সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে একীভূত হবে।

আপনার মতামত লিখুন