
সৌদি আরবের প্রাক্তন গ্র্যান্ড মুফতি শেখ আব্দুল আজিজ আল-আশেখের ২৬ বছরের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ রিয়াদে একটি প্রধান রাস্তার নামকরণ করা হচ্ছে। ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের নির্দেশে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, মঙ্গলবার ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের জারি করা নির্দেশনায় শেখ আব্দুল আজিজ আল-আশেখের দেশের প্রতি, ইসলাম এবং বৃহত্তর মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
১৯৯৯ সালের জুনে আল-আশেখকে রাজ্যের সর্বোচ্চ পদমর্যাদার ধর্মীয় পণ্ডিত হিসেবে গ্র্যান্ড মুফতি নিযুক্ত করা হয়। এই ভূমিকায় তিনি ২৬ বছর ধরে শরিয়াহ ব্যাখ্যা করেছেন, আইনি ও সামাজিক বিষয়ে ফতোয়া জারি করেছেন এবং ইসলামী আইন ও শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
তার মৃত্যুকে সৌদি আরবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠার একটি যুগের সমাপ্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়। আল-আশেখের নেতৃত্বে ঐতিহ্যবাহী ইসলামী পাণ্ডিত্য আধুনিক রাষ্ট্রের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা হয় এবং প্রতিষ্ঠিত শরিয়া নীতি মেনে চলার সময় ক্রমবর্ধমান আইনি ও আর্থিক সমস্যার সমাধান করা হয়।
তিনি সিনিয়র স্কলারস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, স্কলারলি রিসার্চ অ্যান্ড ইফতার জেনারেল প্রেসিডেন্সির সভাপতি এবং মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সুপ্রিম কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, রাস্তার নামকরণ ইসলামী আইনশাস্ত্র অধ্যয়ন ও শিক্ষায় তার অবদান, জনগণকে ইসলাম সম্পর্কে প্রদত্ত নির্দেশনা এবং ইসলামী শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রতি সম্মান হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
বিষয় : সৌদি আরব রিয়াদ ইসলামিক স্কলার
বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০১ অক্টোবর ২০২৫
সৌদি আরবের প্রাক্তন গ্র্যান্ড মুফতি শেখ আব্দুল আজিজ আল-আশেখের ২৬ বছরের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ রিয়াদে একটি প্রধান রাস্তার নামকরণ করা হচ্ছে। ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের নির্দেশে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, মঙ্গলবার ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের জারি করা নির্দেশনায় শেখ আব্দুল আজিজ আল-আশেখের দেশের প্রতি, ইসলাম এবং বৃহত্তর মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
১৯৯৯ সালের জুনে আল-আশেখকে রাজ্যের সর্বোচ্চ পদমর্যাদার ধর্মীয় পণ্ডিত হিসেবে গ্র্যান্ড মুফতি নিযুক্ত করা হয়। এই ভূমিকায় তিনি ২৬ বছর ধরে শরিয়াহ ব্যাখ্যা করেছেন, আইনি ও সামাজিক বিষয়ে ফতোয়া জারি করেছেন এবং ইসলামী আইন ও শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
তার মৃত্যুকে সৌদি আরবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠার একটি যুগের সমাপ্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়। আল-আশেখের নেতৃত্বে ঐতিহ্যবাহী ইসলামী পাণ্ডিত্য আধুনিক রাষ্ট্রের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা হয় এবং প্রতিষ্ঠিত শরিয়া নীতি মেনে চলার সময় ক্রমবর্ধমান আইনি ও আর্থিক সমস্যার সমাধান করা হয়।
তিনি সিনিয়র স্কলারস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, স্কলারলি রিসার্চ অ্যান্ড ইফতার জেনারেল প্রেসিডেন্সির সভাপতি এবং মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের সুপ্রিম কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, রাস্তার নামকরণ ইসলামী আইনশাস্ত্র অধ্যয়ন ও শিক্ষায় তার অবদান, জনগণকে ইসলাম সম্পর্কে প্রদত্ত নির্দেশনা এবং ইসলামী শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রতি সম্মান হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন