{ "@context": "https://schema.org", "@graph": [ { "@type": "Organization", "@id": "https://qawmitimes.com/#organization", "name": "QawmiTimes", "url": "https://qawmitimes.com/", "logo": { "@type": "ImageObject", "url": "https://qawmitimes.com/path/to/logo.png", "width": 600, "height": 60 }, "sameAs": [ "https://www.facebook.com/qawmitimes", "https://twitter.com/qawmitimes" ] }, { "@type": "WebSite", "@id": "https://qawmitimes.com/#website", "url": "https://qawmitimes.com/", "name": "QawmiTimes", "publisher": { "@id": "https://qawmitimes.com/#organization" }, "potentialAction": { "@type": "SearchAction", "target": "https://qawmitimes.com/?s={search_term_string}", "query-input": "required name=search_term_string" } }, { "@type": "WebPage", "@id": "{{PAGE_URL}}#webpage", "url": "{{PAGE_URL}}", "inLanguage": "bn‑BD", "name": "{{PAGE_TITLE}}", "isPartOf": { "@id": "https://qawmitimes.com/#website" }, "about": { "@id": "https://qawmitimes.com/#organization" }, "datePublished": "{{DATE_PUBLISHED}}", "dateModified": "{{DATE_MODIFIED}}", "breadcrumb": { "@type": "BreadcrumbList", "itemListElement": [ { "@type": "ListItem", "position": 1, "name": "Home", "item": "https://qawmitimes.com/" }, { "@type": "ListItem", "position": 2, "name": "{{CATEGORY_NAME}}", "item": "{{CATEGORY_URL}}" }, { "@type": "ListItem", "position": 3, "name": "{{PAGE_TITLE}}", "item": "{{PAGE_URL}}" } ] } } ] }
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দেশে বাড়তে থাকা রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে খেলাফত আন্দোলন। দলটি নির্বাচন পূর্ববর্তী সময়ের সহিংসতা বন্ধে সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শনের আহবান জানিয়েছে এবং সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছে।
রাজধানীর পুরানা পল্টনে খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত মজলিশে আমেলার সভায় দলের নেতারা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক সহিংসতা ও মারামারি-হানাহানি বন্ধের আহবান জানান। সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের আমির মাওলানা আবু জাফর কাশেমী।
সভায় বক্তারা বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক দিকে যাচ্ছে। মনোনয়ন নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে দ্বন্দ্ব-সংঘাত ও সহিংসতা শুরু হয়েছে, যা নির্বাচনকালীন পরিবেশের জন্য অশুভ সংকেত। বিশেষ করে চট্টগ্রামে এক দলের প্রার্থীর গণসংযোগকে কেন্দ্র করে গোলাগুলির ঘটনায় প্রার্থীসহ কয়েকজনের মৃত্যু ও গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে “রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবক্ষয়ের প্রতিফলন” বলে অভিহিত করেন তারা।
মাওলানা আবু জাফর কাশেমী বলেন, “মনোনয়ন নিয়ে এখনই যদি রক্তপাত ও বিশৃঙ্খলা শুরু হয়, তাহলে নির্বাচনের সময় পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা অনুমান করা কঠিন। সরকার যদি এখনই কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে গণতন্ত্রের পরিবেশ বিপর্যস্ত হবে।”
নেতারা অভিযোগ করেন, “পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের তলপিবাহকরা” বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অনুপ্রবেশ করছে, যা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে আরও দুর্বল করে তুলছে। তারা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা ও সহিংসতা পরিহার করে নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করা।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা মোহাম্মদ আজম খান, মাওলানা আব্দুল কাদের কাশেমী, মাওলানা আব্দুল আজিজ, মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মদ আকন্দ, আলী মাকসুদ খান মামুন, ডা. মুহাম্মদ খালেদ হোসাইন, মাওলানা নিয়ামত উল্লাহ খান জাফরী এবং মুফতি কামালউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
সভায় উপস্থিত নেতারা একমত হন যে, রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধ করে একটি অংশগ্রহণমূলক, শান্তিপূর্ণ ও স্বচ্ছ নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করাই এখন সময়ের দাবি।

শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৬ নভেম্বর ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দেশে বাড়তে থাকা রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে খেলাফত আন্দোলন। দলটি নির্বাচন পূর্ববর্তী সময়ের সহিংসতা বন্ধে সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শনের আহবান জানিয়েছে এবং সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছে।
রাজধানীর পুরানা পল্টনে খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত মজলিশে আমেলার সভায় দলের নেতারা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক সহিংসতা ও মারামারি-হানাহানি বন্ধের আহবান জানান। সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের আমির মাওলানা আবু জাফর কাশেমী।
সভায় বক্তারা বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক দিকে যাচ্ছে। মনোনয়ন নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে দ্বন্দ্ব-সংঘাত ও সহিংসতা শুরু হয়েছে, যা নির্বাচনকালীন পরিবেশের জন্য অশুভ সংকেত। বিশেষ করে চট্টগ্রামে এক দলের প্রার্থীর গণসংযোগকে কেন্দ্র করে গোলাগুলির ঘটনায় প্রার্থীসহ কয়েকজনের মৃত্যু ও গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে “রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবক্ষয়ের প্রতিফলন” বলে অভিহিত করেন তারা।
মাওলানা আবু জাফর কাশেমী বলেন, “মনোনয়ন নিয়ে এখনই যদি রক্তপাত ও বিশৃঙ্খলা শুরু হয়, তাহলে নির্বাচনের সময় পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা অনুমান করা কঠিন। সরকার যদি এখনই কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে গণতন্ত্রের পরিবেশ বিপর্যস্ত হবে।”
নেতারা অভিযোগ করেন, “পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের তলপিবাহকরা” বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অনুপ্রবেশ করছে, যা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে আরও দুর্বল করে তুলছে। তারা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা ও সহিংসতা পরিহার করে নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করা।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা মোহাম্মদ আজম খান, মাওলানা আব্দুল কাদের কাশেমী, মাওলানা আব্দুল আজিজ, মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মদ আকন্দ, আলী মাকসুদ খান মামুন, ডা. মুহাম্মদ খালেদ হোসাইন, মাওলানা নিয়ামত উল্লাহ খান জাফরী এবং মুফতি কামালউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
সভায় উপস্থিত নেতারা একমত হন যে, রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধ করে একটি অংশগ্রহণমূলক, শান্তিপূর্ণ ও স্বচ্ছ নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করাই এখন সময়ের দাবি।

আপনার মতামত লিখুন