শনিবার সকাল ১০টা ৩৬ মিনিটে অনুভূত ৩.৩ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল সাভারের বাইপাইল নয়, নরসিংদীর পলাশ উপজেলা—এ তথ্য সংশোধন করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। স্বয়ংক্রিয় তথ্য বিশ্লেষণে ভুল শনাক্ত হওয়ায় পরে উৎসস্থল পরিবর্তন করা হয় বলে জানিয়েছে ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।
আজ সকালে ৩ দশমিক ৩ মাত্রার একটি ভূমিকম্প রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় অনুভূত হয়। প্রথমে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায় যে এর উৎস সাভারের আশুলিয়ার বাইপাইল। পরে বিকেলে সংশোধিত বার্তায় জানানো হয়—ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর পলাশ উপজেলা।
আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন আহমেদের নামে দুপুরে বাইপাইলকে উৎসস্থল উল্লেখ করে বার্তা প্রকাশ করা হলেও, পরবর্তীতে অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে আপডেটেড তথ্যে পলাশকে উৎসস্থল হিসেবে দেখানো হয়।
ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ইনচার্জ রুবাইয়াত কবির বলেন, “প্রাথমিকভাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি তথ্য পাওয়া যায়। পরে বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমরা তা নিশ্চিত করি। আজকের ভূমিকম্পের ক্ষেত্রেও সেই প্রক্রিয়াতেই উৎস পরিবর্তন করতে হয়েছে।”
শুক্রবারের বড় ভূমিকম্পের প্রভাব:
এর আগে শুক্রবার সারা দেশে ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্পে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু এবং তিন শতাধিক মানুষের আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। নরসিংদীর মাধবদী এলাকায় ছিল ঐ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভবনে ফাটল দেখা দেয় এবং আতঙ্কে হুড়োহুড়ির কারণে বেশিরভাগ মানুষ আহত হন। অনেকেই এখনো ঢাকা, গাজীপুর ও নরসিংদীর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, বাংলাদেশ এখনো বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। সরকারি স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে—আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

রোববার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২২ নভেম্বর ২০২৫
শনিবার সকাল ১০টা ৩৬ মিনিটে অনুভূত ৩.৩ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল সাভারের বাইপাইল নয়, নরসিংদীর পলাশ উপজেলা—এ তথ্য সংশোধন করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। স্বয়ংক্রিয় তথ্য বিশ্লেষণে ভুল শনাক্ত হওয়ায় পরে উৎসস্থল পরিবর্তন করা হয় বলে জানিয়েছে ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।
আজ সকালে ৩ দশমিক ৩ মাত্রার একটি ভূমিকম্প রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় অনুভূত হয়। প্রথমে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায় যে এর উৎস সাভারের আশুলিয়ার বাইপাইল। পরে বিকেলে সংশোধিত বার্তায় জানানো হয়—ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর পলাশ উপজেলা।
আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন আহমেদের নামে দুপুরে বাইপাইলকে উৎসস্থল উল্লেখ করে বার্তা প্রকাশ করা হলেও, পরবর্তীতে অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে আপডেটেড তথ্যে পলাশকে উৎসস্থল হিসেবে দেখানো হয়।
ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ইনচার্জ রুবাইয়াত কবির বলেন, “প্রাথমিকভাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি তথ্য পাওয়া যায়। পরে বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমরা তা নিশ্চিত করি। আজকের ভূমিকম্পের ক্ষেত্রেও সেই প্রক্রিয়াতেই উৎস পরিবর্তন করতে হয়েছে।”
শুক্রবারের বড় ভূমিকম্পের প্রভাব:
এর আগে শুক্রবার সারা দেশে ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্পে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু এবং তিন শতাধিক মানুষের আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। নরসিংদীর মাধবদী এলাকায় ছিল ঐ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভবনে ফাটল দেখা দেয় এবং আতঙ্কে হুড়োহুড়ির কারণে বেশিরভাগ মানুষ আহত হন। অনেকেই এখনো ঢাকা, গাজীপুর ও নরসিংদীর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, বাংলাদেশ এখনো বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। সরকারি স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে—আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

আপনার মতামত লিখুন