ইসরায়েল জানিয়েছে, গাজায় পৌঁছানো রোধ করতে ‘রেজিলিয়েন্স ফ্লোটিলা’ আটক করার প্রস্তুতি চলছে। ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়া নৌকাগুলি আটক করা হবে এবং তাদের কর্মীদের একটি একক ইসরায়েলি জাহাজে স্থানান্তর করা হবে। এই পদক্ষেপটি ২০০৭ সাল থেকে গাজার নৌ অবরোধ ভাঙার প্রচেষ্টা প্রতিরোধের অংশ।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশক্রমে নৌবাহিনী ‘রেজিলিয়েন্স ফ্লোটিলা’কে গাজার উপকূলে পৌঁছাতে দেবে না। কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে যে, ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়া নৌকাগুলি আটক করার এবং তাদের কর্মীদের একক ইসরায়েলি জাহাজে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়া নৌকাগুলি মূলত মানবিক সাহায্য বহন করছে এবং এতে বিভিন্ন দেশের কর্মীরাও রয়েছে। এটি গাজার অবরোধ ভাঙার উদ্দেশ্যে পূর্বে করা প্রচেষ্টার পর নতুন একটি প্রচেষ্টা।
ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের লক্ষ্য স্পষ্ট: ২০০৭ সাল থেকে গাজায় আরোপিত নৌ অবরোধকে ভেঙে দেওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা প্রতিরোধ করা। ইতোমধ্যেই ইসরায়েল শক্তি প্রয়োগের হুমকি দিয়েছে যাতে ফ্লোটিলা গাজার উপকূলে পৌঁছাতে না পারে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সংঘর্ষ আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তা এবং নৌ নিরাপত্তার ওপর নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়া, আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের প্রভাব এবং ফ্লোটিলার কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।

শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইসরায়েল জানিয়েছে, গাজায় পৌঁছানো রোধ করতে ‘রেজিলিয়েন্স ফ্লোটিলা’ আটক করার প্রস্তুতি চলছে। ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়া নৌকাগুলি আটক করা হবে এবং তাদের কর্মীদের একটি একক ইসরায়েলি জাহাজে স্থানান্তর করা হবে। এই পদক্ষেপটি ২০০৭ সাল থেকে গাজার নৌ অবরোধ ভাঙার প্রচেষ্টা প্রতিরোধের অংশ।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশক্রমে নৌবাহিনী ‘রেজিলিয়েন্স ফ্লোটিলা’কে গাজার উপকূলে পৌঁছাতে দেবে না। কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে যে, ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়া নৌকাগুলি আটক করার এবং তাদের কর্মীদের একক ইসরায়েলি জাহাজে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়া নৌকাগুলি মূলত মানবিক সাহায্য বহন করছে এবং এতে বিভিন্ন দেশের কর্মীরাও রয়েছে। এটি গাজার অবরোধ ভাঙার উদ্দেশ্যে পূর্বে করা প্রচেষ্টার পর নতুন একটি প্রচেষ্টা।
ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের লক্ষ্য স্পষ্ট: ২০০৭ সাল থেকে গাজায় আরোপিত নৌ অবরোধকে ভেঙে দেওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা প্রতিরোধ করা। ইতোমধ্যেই ইসরায়েল শক্তি প্রয়োগের হুমকি দিয়েছে যাতে ফ্লোটিলা গাজার উপকূলে পৌঁছাতে না পারে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সংঘর্ষ আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তা এবং নৌ নিরাপত্তার ওপর নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়া, আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের প্রভাব এবং ফ্লোটিলার কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।

আপনার মতামত লিখুন