
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার জানিয়েছেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিয়েছে জামায়াত। শুক্রবার খুলনায় ছাত্রশিবিরের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি কর্মীদের পূর্ণ শক্তিতে মাঠে নামার আহ্বান জানান।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে পূর্ণ নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জামায়াতে ইসলামী। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে খুলনা নগরীর সোনাডাঙ্গা থানার আল ফারুক সোসাইটি মিলনায়তনে ছাত্রশিবিরের সদস্য পুনর্মিলনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ তথ্য জানান দলটির মহাসচিব ও সাবেক সংসদ সদস্য মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেন, “এখনই দ্বীনকে জাতীয় সংসদে পাঠানোর মোক্ষম সময়। যারা অতীতে ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাদের সক্রিয় হয়ে দেশের জন্য ভূমিকা রাখতে হবে। নির্বাচনের প্রস্তুতিতে সবাইকে পূর্ণ শক্তিতে মাঠে নামতে হবে।”
অনুষ্ঠানে তিনি অতীতের ছাত্রশিবির নেতাদের অবদান স্মরণ করে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি করেন। আমিনুল ইসলাম বিমান, মুন্সী আব্দুল হালিম, আমানুল্লাহ আমানসহ নিহত ও অবদান রাখা নেতাদের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের ত্যাগ রাজনীতির ইতিহাসে উজ্জ্বল অধ্যায় হয়ে থাকবে।
খুলনা মহানগরী ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসেন মিলনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, “আমিরে জামায়াত বলেছেন, মুসলমানদের সামনে ৫৪ বছরের মধ্যে ইসলামী আন্দোলনকে সংসদে নেয়ার এমন অবারিত সুযোগ আর আসেনি। এবার আমাদের আন্দোলনের বিজয়ের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, “পৃথিবীর ৯১টি দেশে পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতি চালু রয়েছে। বাংলাদেশে কোনটি উপযোগী তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হতে পারে।”
প্রধান বক্তা ছাত্রশিবির নেতা নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, অতীতে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে দাঁড়ানোর সুযোগ ছিল না, সেখানে আজ শিবিরের উপস্থিতি সম্ভব হয়েছে। তিনি সদস্যদের অহংবোধ ও অনলাইন বিভ্রান্তি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান।
সাদ্দাম দাবি করেন, “আগামী নির্বাচনে অন্তত ১৬০টি আসনে জয়লাভের সুযোগ তৈরি হয়েছে। আগে সর্বোচ্চ ৫০ আসন নিয়ে ভাবা হলেও এবার পরিস্থিতি আমাদের অনুকূলে।”
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৩ অক্টোবর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার জানিয়েছেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিয়েছে জামায়াত। শুক্রবার খুলনায় ছাত্রশিবিরের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি কর্মীদের পূর্ণ শক্তিতে মাঠে নামার আহ্বান জানান।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে পূর্ণ নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জামায়াতে ইসলামী। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে খুলনা নগরীর সোনাডাঙ্গা থানার আল ফারুক সোসাইটি মিলনায়তনে ছাত্রশিবিরের সদস্য পুনর্মিলনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ তথ্য জানান দলটির মহাসচিব ও সাবেক সংসদ সদস্য মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেন, “এখনই দ্বীনকে জাতীয় সংসদে পাঠানোর মোক্ষম সময়। যারা অতীতে ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাদের সক্রিয় হয়ে দেশের জন্য ভূমিকা রাখতে হবে। নির্বাচনের প্রস্তুতিতে সবাইকে পূর্ণ শক্তিতে মাঠে নামতে হবে।”
অনুষ্ঠানে তিনি অতীতের ছাত্রশিবির নেতাদের অবদান স্মরণ করে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি করেন। আমিনুল ইসলাম বিমান, মুন্সী আব্দুল হালিম, আমানুল্লাহ আমানসহ নিহত ও অবদান রাখা নেতাদের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের ত্যাগ রাজনীতির ইতিহাসে উজ্জ্বল অধ্যায় হয়ে থাকবে।
খুলনা মহানগরী ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসেন মিলনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, “আমিরে জামায়াত বলেছেন, মুসলমানদের সামনে ৫৪ বছরের মধ্যে ইসলামী আন্দোলনকে সংসদে নেয়ার এমন অবারিত সুযোগ আর আসেনি। এবার আমাদের আন্দোলনের বিজয়ের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, “পৃথিবীর ৯১টি দেশে পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতি চালু রয়েছে। বাংলাদেশে কোনটি উপযোগী তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হতে পারে।”
প্রধান বক্তা ছাত্রশিবির নেতা নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, অতীতে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে দাঁড়ানোর সুযোগ ছিল না, সেখানে আজ শিবিরের উপস্থিতি সম্ভব হয়েছে। তিনি সদস্যদের অহংবোধ ও অনলাইন বিভ্রান্তি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান।
সাদ্দাম দাবি করেন, “আগামী নির্বাচনে অন্তত ১৬০টি আসনে জয়লাভের সুযোগ তৈরি হয়েছে। আগে সর্বোচ্চ ৫০ আসন নিয়ে ভাবা হলেও এবার পরিস্থিতি আমাদের অনুকূলে।”
আপনার মতামত লিখুন