
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী লাইভ কার্যক্রম সংক্রান্ত পর্যাপ্ত তথ্য দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ইন্দোনেশিয়ার সরকার টিকটকের অপারেটিং লাইসেন্স সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দেশটির যোগাযোগ ও ডিজিটাল মন্ত্রণালয়।
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটকের অপারেটিং লাইসেন্স সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে ইন্দোনেশিয়ার সরকার। দেশটির যোগাযোগ ও ডিজিটাল বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত আগস্টে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলাকালে প্ল্যাটফর্মটির লাইভ ফিচারের কার্যক্রম বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য দিতে ব্যর্থ হওয়ায় এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে আসে।
মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল স্পেস সুপারভিশনের মহাপরিচালক আলেকজান্ডার সাবার বলেন, “টিকটক কেবল আংশিক তথ্য দিয়েছে। এটি সরকারের দৃঢ় অবস্থানকেই প্রতিফলিত করে।”
সরকার বিশেষভাবে টিকটকের কাছে চেয়েছিল অনলাইন জুয়ার সন্দেহভাজন অ্যাকাউন্টগুলোর লাইভ কার্যক্রম, নগদীকরণ (মোনিটাইজেশন) সংশ্লিষ্ট ট্র্যাফিকসহ অন্যান্য তথ্য। তবে নির্ধারিত সময়সীমা ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে টিকটক প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়।
অন্যদিকে টিকটক জানিয়েছে, তারা যেসব দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেসব বাজারের আইনকে সর্বদা সম্মান করে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্ত ইঙ্গিত করছে যে ইন্দোনেশিয়া সরকার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর ওপর নজরদারি আরও জোরদার করছে। ফলে ভবিষ্যতে দেশটির অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকেও একই ধরনের বিধিনিষেধের মুখে পড়তে হতে পারে।
বিষয় : আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি ইন্দোনেশিয়া টিকটক
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৩ অক্টোবর ২০২৫
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী লাইভ কার্যক্রম সংক্রান্ত পর্যাপ্ত তথ্য দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ইন্দোনেশিয়ার সরকার টিকটকের অপারেটিং লাইসেন্স সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দেশটির যোগাযোগ ও ডিজিটাল মন্ত্রণালয়।
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটকের অপারেটিং লাইসেন্স সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে ইন্দোনেশিয়ার সরকার। দেশটির যোগাযোগ ও ডিজিটাল বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত আগস্টে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলাকালে প্ল্যাটফর্মটির লাইভ ফিচারের কার্যক্রম বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য দিতে ব্যর্থ হওয়ায় এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে আসে।
মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল স্পেস সুপারভিশনের মহাপরিচালক আলেকজান্ডার সাবার বলেন, “টিকটক কেবল আংশিক তথ্য দিয়েছে। এটি সরকারের দৃঢ় অবস্থানকেই প্রতিফলিত করে।”
সরকার বিশেষভাবে টিকটকের কাছে চেয়েছিল অনলাইন জুয়ার সন্দেহভাজন অ্যাকাউন্টগুলোর লাইভ কার্যক্রম, নগদীকরণ (মোনিটাইজেশন) সংশ্লিষ্ট ট্র্যাফিকসহ অন্যান্য তথ্য। তবে নির্ধারিত সময়সীমা ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে টিকটক প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়।
অন্যদিকে টিকটক জানিয়েছে, তারা যেসব দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেসব বাজারের আইনকে সর্বদা সম্মান করে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্ত ইঙ্গিত করছে যে ইন্দোনেশিয়া সরকার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর ওপর নজরদারি আরও জোরদার করছে। ফলে ভবিষ্যতে দেশটির অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকেও একই ধরনের বিধিনিষেধের মুখে পড়তে হতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন