
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের শরিক দলগুলোকেও তদন্ত ও বিচারের আওতায় আনা হবে।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “এই মুহূর্তে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের ব্যাপারেই তদন্ত শুরু হয়েছে। ক্রমান্বয়ে তদন্ত আরও এগোলে যদি প্রয়োজন মনে হয় যে, অন্য কোনো দলও এর সঙ্গে জড়িত, তাহলে তাদের বিরুদ্ধেও তদন্ত হবে।”
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩–এ নতুন একটি সংশোধনী আনা হয়েছে। এই সংশোধনী অনুযায়ী, কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি সংসদ বা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না, এবং কোনো সরকারি চাকরিতেও নিয়োগ পাবেন না।
তাজুল ইসলাম বলেন, “রাষ্ট্র বর্তমানে পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে সরকার শুধু এই আইন নয়, আরও বিভিন্ন আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনছে। এখন থেকে এই সংশোধনী কার্যকর হবে।”
তিনি আরও যোগ করেন, “রাষ্ট্রকে অপরাধমুক্ত ও জবাবদিহিমূলক করতে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের বিচার এখন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে; তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৭ অক্টোবর ২০২৫
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের শরিক দলগুলোকেও তদন্ত ও বিচারের আওতায় আনা হবে।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “এই মুহূর্তে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের ব্যাপারেই তদন্ত শুরু হয়েছে। ক্রমান্বয়ে তদন্ত আরও এগোলে যদি প্রয়োজন মনে হয় যে, অন্য কোনো দলও এর সঙ্গে জড়িত, তাহলে তাদের বিরুদ্ধেও তদন্ত হবে।”
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩–এ নতুন একটি সংশোধনী আনা হয়েছে। এই সংশোধনী অনুযায়ী, কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি সংসদ বা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না, এবং কোনো সরকারি চাকরিতেও নিয়োগ পাবেন না।
তাজুল ইসলাম বলেন, “রাষ্ট্র বর্তমানে পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে সরকার শুধু এই আইন নয়, আরও বিভিন্ন আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনছে। এখন থেকে এই সংশোধনী কার্যকর হবে।”
তিনি আরও যোগ করেন, “রাষ্ট্রকে অপরাধমুক্ত ও জবাবদিহিমূলক করতে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের বিচার এখন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে; তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
আপনার মতামত লিখুন