হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে সহায়তা করতে তুরস্কের আট সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ দল ঢাকায় এসেছে। বাংলাদেশ সরকার ও তুরস্কের মধ্যে এই সহযোগিতা বিমান নিরাপত্তা খাতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
আজ রোববার বাংলাদেশ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন বিষয়ক উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন তুর্কি প্রতিনিধি দল। মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বৈঠকে ১৮ অক্টোবরের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রক্রিয়া, কারিগরি সহায়তা এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা প্রতিরোধে কার্যকর উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা হয়।
তুর্কি বিশেষজ্ঞ দলটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান, ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নির্ধারণে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সহায়তা করবে বলে জানানো হয়েছে। দলের নেতৃত্ব দেন ফার্স্ট ডিগ্রি চিফ সুপারিনটেনডেন্ট ওইকুন ইলগুন। বৈঠকে তুরস্কের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত রামিস সেনও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, “তুরস্কের এই সহায়তা দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও অংশীদারিত্বের প্রতিফলন। বিমান নিরাপত্তা ও জরুরি পদক্ষেপে তুরস্কের অভিজ্ঞতা আমাদের জন্য মূল্যবান।”
উপস্থিত ছিলেন সচিব নাসরিন জাহান, অতিরিক্ত সচিব ড. হুমায়রা সুলতানা এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সরকার এর আগে বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উচ্চ-স্তরের তদন্ত কমিটি গঠন করে। ফায়ার সার্ভিস, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং সশস্ত্র বাহিনীর সমন্বিত প্রচেষ্টায় একই দিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। সৌভাগ্যক্রমে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
বিষয় : তুরস্ক বিমান বন্দর শাহজালাল

বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৬ অক্টোবর ২০২৫
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে সহায়তা করতে তুরস্কের আট সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ দল ঢাকায় এসেছে। বাংলাদেশ সরকার ও তুরস্কের মধ্যে এই সহযোগিতা বিমান নিরাপত্তা খাতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
আজ রোববার বাংলাদেশ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন বিষয়ক উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন তুর্কি প্রতিনিধি দল। মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বৈঠকে ১৮ অক্টোবরের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রক্রিয়া, কারিগরি সহায়তা এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা প্রতিরোধে কার্যকর উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা হয়।
তুর্কি বিশেষজ্ঞ দলটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান, ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নির্ধারণে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সহায়তা করবে বলে জানানো হয়েছে। দলের নেতৃত্ব দেন ফার্স্ট ডিগ্রি চিফ সুপারিনটেনডেন্ট ওইকুন ইলগুন। বৈঠকে তুরস্কের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত রামিস সেনও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, “তুরস্কের এই সহায়তা দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও অংশীদারিত্বের প্রতিফলন। বিমান নিরাপত্তা ও জরুরি পদক্ষেপে তুরস্কের অভিজ্ঞতা আমাদের জন্য মূল্যবান।”
উপস্থিত ছিলেন সচিব নাসরিন জাহান, অতিরিক্ত সচিব ড. হুমায়রা সুলতানা এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সরকার এর আগে বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উচ্চ-স্তরের তদন্ত কমিটি গঠন করে। ফায়ার সার্ভিস, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং সশস্ত্র বাহিনীর সমন্বিত প্রচেষ্টায় একই দিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। সৌভাগ্যক্রমে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

আপনার মতামত লিখুন