
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, নতুন ইস্যু তৈরি করে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি ধর্মভিত্তিক দলের অনুসারীদের বসানো হচ্ছে, যা সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব মন্তব্য করেন রিজভী।
তিনি বলেন, “প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি ধর্মভিত্তিক দলের অনুগতদের বসানো হচ্ছে। দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জন্য জনগণ প্রস্তুত; তারা পূর্বের মতো ডামি নির্বাচন চায় না।”
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরও বলেন, ভ্রান্ত তথ্য ও মিথ্যা পরিসংখ্যান দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। গত ১৫ বছরে আপোষহীন লড়াইয়ের ইতিহাস সাধারণ মানুষ জানে।
রিজভী তারেক রহমানের ভূমিকাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “তারেক রহমান জুলাইয়ের আন্দোলন এবং ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদের পতনের যুগান্তকারী আন্দোলনের পটভূমি রচনা করেছেন। দূরে থেকেও তিনি নেতৃত্ব দিয়ে গোটা জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। আমরা সেই ধারাতেই রাজনীতি করছি।”
তিনি অভিযোগ করেন, যুগ যুগ ধরে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির চক্রান্ত চলমান, যা এখনো থেমে নেই।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, “তার প্রতি আমাদের আস্থা আছে। আমরা চাই, আপনারা এমন ব্যক্তিদের নিয়োজিত করুন, যারা নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে এবং কোনো দলের আজ্ঞাবহ হবে না।”
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৪ অক্টোবর ২০২৫
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, নতুন ইস্যু তৈরি করে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি ধর্মভিত্তিক দলের অনুসারীদের বসানো হচ্ছে, যা সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব মন্তব্য করেন রিজভী।
তিনি বলেন, “প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি ধর্মভিত্তিক দলের অনুগতদের বসানো হচ্ছে। দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জন্য জনগণ প্রস্তুত; তারা পূর্বের মতো ডামি নির্বাচন চায় না।”
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরও বলেন, ভ্রান্ত তথ্য ও মিথ্যা পরিসংখ্যান দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। গত ১৫ বছরে আপোষহীন লড়াইয়ের ইতিহাস সাধারণ মানুষ জানে।
রিজভী তারেক রহমানের ভূমিকাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “তারেক রহমান জুলাইয়ের আন্দোলন এবং ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদের পতনের যুগান্তকারী আন্দোলনের পটভূমি রচনা করেছেন। দূরে থেকেও তিনি নেতৃত্ব দিয়ে গোটা জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। আমরা সেই ধারাতেই রাজনীতি করছি।”
তিনি অভিযোগ করেন, যুগ যুগ ধরে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির চক্রান্ত চলমান, যা এখনো থেমে নেই।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, “তার প্রতি আমাদের আস্থা আছে। আমরা চাই, আপনারা এমন ব্যক্তিদের নিয়োজিত করুন, যারা নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে এবং কোনো দলের আজ্ঞাবহ হবে না।”
আপনার মতামত লিখুন