
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের হলে তিনি সংসদ বা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না—এমন বিধান যুক্ত হয়েছে আইনে। পাশাপাশি অভিযুক্ত ব্যক্তি কোনো সরকারি চাকরিতেও নিয়োগ পাবেন না বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।
মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে এক ব্রিফিংয়ে তাজুল ইসলাম জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩–এর নতুন সংশোধনীতে এই বিধান সংযোজন করা হয়েছে। তিনি বলেন, “যেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়, তিনি সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না, স্থানীয় সরকারের মেয়র বা চেয়ারম্যানও হতে পারবেন না। একই সঙ্গে সরকারি অফিসে নিয়োগ পাওয়াও তার জন্য নিষিদ্ধ থাকবে।”
চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, “রাষ্ট্র বর্তমানে পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তাই রাষ্ট্রকে সঠিক পথে পরিচালনার জন্য সরকার বিভিন্ন আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনছে।”
তাজুল ইসলাম জানান, নতুন সংশোধনী এখন থেকেই কার্যকর হবে।
একই ব্রিফিংয়ে তিনি আরও জানান, দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং তদন্ত দ্রুত শেষ করার চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, “তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর দল হিসেবে বিচারের জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
আওয়ামী লীগের শরিক দলগুলোর ব্যাপারে এক প্রশ্নের জবাবে তাজুল ইসলাম বলেন, “বর্তমানে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের ব্যাপারেই তদন্ত চলছে। তবে প্রয়োজনে অন্য দলগুলোর বিরুদ্ধেও তদন্ত হতে পারে।”
বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৭ অক্টোবর ২০২৫
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের হলে তিনি সংসদ বা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না—এমন বিধান যুক্ত হয়েছে আইনে। পাশাপাশি অভিযুক্ত ব্যক্তি কোনো সরকারি চাকরিতেও নিয়োগ পাবেন না বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।
মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে এক ব্রিফিংয়ে তাজুল ইসলাম জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩–এর নতুন সংশোধনীতে এই বিধান সংযোজন করা হয়েছে। তিনি বলেন, “যেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়, তিনি সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না, স্থানীয় সরকারের মেয়র বা চেয়ারম্যানও হতে পারবেন না। একই সঙ্গে সরকারি অফিসে নিয়োগ পাওয়াও তার জন্য নিষিদ্ধ থাকবে।”
চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, “রাষ্ট্র বর্তমানে পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তাই রাষ্ট্রকে সঠিক পথে পরিচালনার জন্য সরকার বিভিন্ন আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনছে।”
তাজুল ইসলাম জানান, নতুন সংশোধনী এখন থেকেই কার্যকর হবে।
একই ব্রিফিংয়ে তিনি আরও জানান, দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং তদন্ত দ্রুত শেষ করার চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, “তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর দল হিসেবে বিচারের জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
আওয়ামী লীগের শরিক দলগুলোর ব্যাপারে এক প্রশ্নের জবাবে তাজুল ইসলাম বলেন, “বর্তমানে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের ব্যাপারেই তদন্ত চলছে। তবে প্রয়োজনে অন্য দলগুলোর বিরুদ্ধেও তদন্ত হতে পারে।”
আপনার মতামত লিখুন