
ইসরায়েলি আগ্রাসনে বিধ্বস্ত গাজাবাসীর জন্য নতুন করে তুরস্কের পক্ষ থেকে পাঠানো হলো মানবিক সহায়তা। শনিবার মিসরের আরিশ বন্দর থেকে ২৫টি ট্রাক রওনা হয়েছে রাফাহ সীমান্তের পথে, বহন করছে ‘সাফিনুল খাইর’-এর ১৭তম ত্রাণজাহাজ থেকে নামানো খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী।
মিসরের আরিশ বন্দর থেকে রাফাহ সীমান্তের উদ্দেশে রওনা হয়েছে তুরস্কের মানবিক সহায়তা বহনকারী ২৫টি ট্রাক। এসব ট্রাকে রয়েছে তুরস্কের “সাফিনুল খাইর” (জাহাজ অব গুডনেস) প্রকল্পের ১৭তম জাহাজ থেকে নামানো ত্রাণসামগ্রী, যা ১৪ অক্টোবর তুরস্কের মেরসিন বন্দর থেকে রওনা দিয়েছিল।
তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (AFAD) এবং ১৭টি বেসরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এ ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। প্রায় ৯০০ টন সহায়তার মধ্যে রয়েছে শিশুখাদ্য, প্রস্তুত খাবার ও বিভিন্ন শুকনো খাদ্যসামগ্রী।
ত্রাণবাহী এই ট্রাকগুলো রাফাহ সীমান্তে পৌঁছাতে প্রায় ৪৫ মিনিট সময় নেবে বলে জানানো হয়েছে। বাকি ত্রাণসামগ্রী বন্দর থেকে ক্রমান্বয়ে আনলোড করে পাঠানো হবে গাজার উদ্দেশে।
এই উদ্যোগটি তুরস্ক, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে শারম আল-শেখে সম্পাদিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে বাস্তবায়িত হচ্ছে। উক্ত চুক্তির মাধ্যমে ৮ অক্টোবর ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের দুই বছরের দীর্ঘ গণহত্যা অবসান ঘটে। সেই যুদ্ধে নিহত হয়েছে অন্তত ৬৮ হাজার ১১৬ ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি, এবং গাজার অবকাঠামোর প্রায় ৯০ শতাংশ ধ্বংস হয়েছে।
বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৯ অক্টোবর ২০২৫
ইসরায়েলি আগ্রাসনে বিধ্বস্ত গাজাবাসীর জন্য নতুন করে তুরস্কের পক্ষ থেকে পাঠানো হলো মানবিক সহায়তা। শনিবার মিসরের আরিশ বন্দর থেকে ২৫টি ট্রাক রওনা হয়েছে রাফাহ সীমান্তের পথে, বহন করছে ‘সাফিনুল খাইর’-এর ১৭তম ত্রাণজাহাজ থেকে নামানো খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী।
মিসরের আরিশ বন্দর থেকে রাফাহ সীমান্তের উদ্দেশে রওনা হয়েছে তুরস্কের মানবিক সহায়তা বহনকারী ২৫টি ট্রাক। এসব ট্রাকে রয়েছে তুরস্কের “সাফিনুল খাইর” (জাহাজ অব গুডনেস) প্রকল্পের ১৭তম জাহাজ থেকে নামানো ত্রাণসামগ্রী, যা ১৪ অক্টোবর তুরস্কের মেরসিন বন্দর থেকে রওনা দিয়েছিল।
তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (AFAD) এবং ১৭টি বেসরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এ ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। প্রায় ৯০০ টন সহায়তার মধ্যে রয়েছে শিশুখাদ্য, প্রস্তুত খাবার ও বিভিন্ন শুকনো খাদ্যসামগ্রী।
ত্রাণবাহী এই ট্রাকগুলো রাফাহ সীমান্তে পৌঁছাতে প্রায় ৪৫ মিনিট সময় নেবে বলে জানানো হয়েছে। বাকি ত্রাণসামগ্রী বন্দর থেকে ক্রমান্বয়ে আনলোড করে পাঠানো হবে গাজার উদ্দেশে।
এই উদ্যোগটি তুরস্ক, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে শারম আল-শেখে সম্পাদিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে বাস্তবায়িত হচ্ছে। উক্ত চুক্তির মাধ্যমে ৮ অক্টোবর ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের দুই বছরের দীর্ঘ গণহত্যা অবসান ঘটে। সেই যুদ্ধে নিহত হয়েছে অন্তত ৬৮ হাজার ১১৬ ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি, এবং গাজার অবকাঠামোর প্রায় ৯০ শতাংশ ধ্বংস হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন