গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বাধার কারণে মৃতদেহ রাস্তায় পড়ে আছে, আহতরা ধুঁকে ধুঁকে মরছে। সিভিল ডিফেন্স ও অ্যাম্বুলেন্স টিম জানায়, সেনারা উদ্ধারকারীদের লক্ষ্য করে গুলি চালাচ্ছে ও প্রবেশ আটকে দিচ্ছে।
ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স ও অ্যাম্বুলেন্স টিম জানিয়েছে, গাজায় নিহত ও আহতদের উদ্ধারে ভয়াবহ প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েছে তারা। গাজা সিটি ও উত্তরাঞ্চলের সাবরা, তাল আল-হাওয়া, আল-শাতি ও শেখ রাদওয়ান এলাকায় ডজন ডজন মৃতদেহ রাস্তায় পড়ে আছে।
জরুরি বিভাগ ও অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের পরিচালক ফারেস আফানা বলেন, ইসরায়েলি বাহিনী উদ্ধারকর্মীদের প্রবেশে বাধা দিচ্ছে এবং যে কেউ চেষ্টা করলে গুলি ও গোলাবর্ষণ করা হচ্ছে। ফলে বহু আহত ব্যক্তি ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে মৃত্যুর মুখে পড়ছে।
তিনি সতর্ক করে বলেন, “অনেক আহত ঘটনাস্থলেই রক্তক্ষরণে মারা যাচ্ছে।” সিভিল ডিফেন্স আরও জানায়, দীর্ঘ সময় লাশ পড়ে থাকার কারণে পথের কুকুর মৃতদেহে কামড় বসাচ্ছে, কিন্তু সেনাদের উপস্থিতি ও রাস্তায় অবরোধের কারণে উদ্ধারকর্মীরা কিছুই করতে পারছে না।
সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানান, গত ২২ দিনে ইসরায়েলি বাহিনী ২৭টি সমন্বয় অনুরোধের মধ্যে ২৬টিই প্রত্যাখ্যান করেছে। গত কয়েক ঘণ্টায়ই ৭০টির বেশি জরুরি অনুরোধ উপেক্ষা করা হয়েছে। তিনি বলেন, এসব বাধা সাধারণ মানুষ ও আহতদের “চরম বিপদের” মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বাধার কারণে মৃতদেহ রাস্তায় পড়ে আছে, আহতরা ধুঁকে ধুঁকে মরছে। সিভিল ডিফেন্স ও অ্যাম্বুলেন্স টিম জানায়, সেনারা উদ্ধারকারীদের লক্ষ্য করে গুলি চালাচ্ছে ও প্রবেশ আটকে দিচ্ছে।
ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স ও অ্যাম্বুলেন্স টিম জানিয়েছে, গাজায় নিহত ও আহতদের উদ্ধারে ভয়াবহ প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েছে তারা। গাজা সিটি ও উত্তরাঞ্চলের সাবরা, তাল আল-হাওয়া, আল-শাতি ও শেখ রাদওয়ান এলাকায় ডজন ডজন মৃতদেহ রাস্তায় পড়ে আছে।
জরুরি বিভাগ ও অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের পরিচালক ফারেস আফানা বলেন, ইসরায়েলি বাহিনী উদ্ধারকর্মীদের প্রবেশে বাধা দিচ্ছে এবং যে কেউ চেষ্টা করলে গুলি ও গোলাবর্ষণ করা হচ্ছে। ফলে বহু আহত ব্যক্তি ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে মৃত্যুর মুখে পড়ছে।
তিনি সতর্ক করে বলেন, “অনেক আহত ঘটনাস্থলেই রক্তক্ষরণে মারা যাচ্ছে।” সিভিল ডিফেন্স আরও জানায়, দীর্ঘ সময় লাশ পড়ে থাকার কারণে পথের কুকুর মৃতদেহে কামড় বসাচ্ছে, কিন্তু সেনাদের উপস্থিতি ও রাস্তায় অবরোধের কারণে উদ্ধারকর্মীরা কিছুই করতে পারছে না।
সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানান, গত ২২ দিনে ইসরায়েলি বাহিনী ২৭টি সমন্বয় অনুরোধের মধ্যে ২৬টিই প্রত্যাখ্যান করেছে। গত কয়েক ঘণ্টায়ই ৭০টির বেশি জরুরি অনুরোধ উপেক্ষা করা হয়েছে। তিনি বলেন, এসব বাধা সাধারণ মানুষ ও আহতদের “চরম বিপদের” মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

আপনার মতামত লিখুন